গ্রীষ্মকালীন ফল জাম। পুরো বর্ষা জুড়েই বাজারে পাওয়া যায় এই ফলটি। এতে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। পুষ্টি উপদান হিসেবে জামে রয়েছে শর্করার পরিমাণ ১৫ দশমিক ৫৬ গ্রাম, পটাশিয়াম ৭৯ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৭ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেশিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৯ মিলিগ্রাম ও সোডিয়াম ১৪ গ্রাম।
এ ছাড়াও জাম বিভিন্ন রোগপ্রতিরোধ করে থাকে। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক-এই ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
* জামে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ থাকায় জ্বর, সর্দি ও কাশি দূর হয়।
* দাঁত, চুল ও ত্বক সুন্দর করতে জাম খেতে পারেন। জাম দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
* জামে থাকা ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম ও ভিটামিনগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে পারে।
* এতে থাকা গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ ও ফ্রুকটোজ কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
* জামের ভিটামিন ‘এ’ চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে।
* ক্যানসারের জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে সহায়তা করে জাম। মুখের ক্যানসার প্রতিরোধে এটি অত্যন্ত কার্যকর।
* নিয়মিত জাম খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
* রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে জাম সহায়ক।
* জামে ডায়াটরি ফাইবার রয়েছে। তাই এটি কোষ্ঠকাঠিন্যে বেশ উপকারী